Categories
Uncategorized

রেওয়ামিল

👉👉👉👉জাবেদা👈👈👈👈

⏩ হিসাববিজ্ঞানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ টপিক হলো জাবেদা। জাবেদা খতিয়ানের সহায়ক হিসেবে কাজ করে। তাই আমাদের জাবেদা সর্ম্পকে অব্যশই ভালভাবে জানতে হবে। 📚

✅অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে যে জাবেদা টা কি? এটা কোথায় থেকে থেকে এসেছে ?

✅তাহলে চলো আমরা শুরুতেই জেনে নেই জাবেদা কি? এবং এর জন্ম কিভাবে হলো।

✅জাবেদা হিসাববিজ্ঞানের প্রথম স্তর। জাবেদার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের আর্থিক ফলাফল ও সার্বিক অবস্থা জানা যায়। জাবেদার ইংরেজি প্রতিশব্দ journal. যেটি ফরাসি শব্দ jour থেকে journal শব্দটির জন্ম। যার অর্থ জাবেদা ।

✅তাই এখানে থেকে আমরা বলতে পারি যে, কারবারের লেনদেনগুলো সংগঠিত হওয়ার সাথে সাথে দু তরফা দাখিলা প্রদ্ধতি অনুযায়ী ডেবিট ও ক্রেডিট বিশ্লেষণ করে তারিখের ক্রমানুসারে প্রয়োজনীয় ব্যাখাসহ যে বইতে লেখা হয় তাকে জাবেদা বলে।
জানলাম যে জাবেদা কি ,এর কাজ কি,এবং কোথায় থেকে এসেছে। 📜📜
💁চলো এবার আমরা ছকের সাথে পরিচিত হয়: জাবেদায় মুলত ৫ টি ঘর থাকে।

👉প্রথমে তারিখের ঘর : কোন তারিখে লেনদেনটি সংগঠিত হয়েছে তা লিখব (দিন,মাস,বছর)
👉তারপর বিবরণের ঘর:লেনদেনের সাথে জড়িত দুটি পক্ষের নাম লিখতে হবে(যেমন: ক্রয় ডেবিট, নগদান ক্রডিট)
এরপর আসে খতিয়ান পৃষ্ঠা: যেখানে পৃষ্ঠা নম্বর লিখে রাখা হয় যাতে খতিয়ান থেকে খুব সহজেই লেনদেনটি খুজে বের করা 👉যায়।
👉সবশেষে ডেবিট ও ক্রেডিট টাকার ঘর হবে যেখানে ডেবিট কলামে ডেবিট দিকের টাকা আর ক্রেডিট কলামে ক্রেডিট দিকের টাকা লিখতে হবে(মনে রাখা ভাল যে ডেবিট ও ক্রেডিট দিকের টাকা উভয়ই সমান হতে হবে)

✅এবার দেখব যে জাবেদার কয়টি বাচ্চা আছে! অনেকেই ভাববে যে জাবেদার আবার কিসের বাচ্চা, আসলে একটু মজা করে বললাম ,বাচ্চা বলতে জাবেদা কয় প্রকার তা দেখব এখন,
জাবেদা প্রধানত ২প্রকার:
👉(১) বিশেষ জাবেদা
👉(২) প্রকৃত জাবেদা
বিশেষ জাবেদা আবার ৬ প্রকার এখন আমরা সেই ৬ প্রকার বিশেষ জাবেদা নিয়ে আলোচনা করব।

💁(ক) ক্রয় জাবেদা:টাকা ছাড়া মানে যত বাকিতে কেনা হবে সব এই জাবেদাই আসবে।

💁(খ) বিক্রয় জাবেদা:টাকা ছাড়া মানে যত বাকিতে বিক্রি করা হবে সব এই জাবেদাই আসবে।
💁(গ) ক্রয় ফেরত জাবেদা:বাকিতে যেগুলো কিনব সেগুলো ফেরত দিলে এই জাবেদাই আসবে।
💁(ঘ) বিক্রয় ফেরত জাবেদা: বাকিতে যেগুলো বিক্রি করব সেগুলো ফেরত পাইলে এই জাবেদাই আসবে।
💁(ঙ) নগদ প্রাপ্তি জাবেদা: যে লেনদেনের মাধ্যমে শুধুমাত্র নগদ আসবে (নগদ বিক্রয় সহ) তা এই জাবেদাই আসবে।
💁(চ)নগদ প্রদান জাবেদা:যে লেনদেনের মাধ্যমে শুধুমাত্র নগদ চলে যাবে (নগদ ক্রয় সহ) তা এই জাবেদাই আসবে)

✅এবার আসা যাক,প্রকৃত জাবেদাই
প্রকৃত জাবেদাকে ৫ ভাগে ভাগ করা হয়েছে ।আমরা এখন পাচটি প্রকৃত জাবেদা নিয়ে আলোচনা করব।

👉(ক) প্রারম্ভিক জাবেদা:আগের বছরের সম্পদ,দায়,ও মালিকানাসত্তের পরিমান চলতি বছরে আনার জন্য প্রারম্ভিক জাবেদা করা হয়।
👉(খ) সমাপনি জাবেদা:মুনাফা জাতীয় আয় ও ব্যয় হিসাব বন্ধ করার জন্য সমাপনি জাবেদা করা হয়।
👉(গ) সমন্নয় দাখিলা:ভুলে যেগুলো বাদ রেখে এসেছো সেগুলো লেখার জন্য সমন্নয় জাবেদা লেখা হয়।
👉(ঘ)সংশোধনী জাবেদা :এখানে বোঝাই যাচ্ছে যে ঠিক করা হয় ভুল থেকে সংশোধন করা হয়।
👉(ঙ) অন্যান্য জাবেদা: বিশেষ জাবেদা ও প্রকৃত জাবেদা ছাড়াও ব্যবসায়ে আরো কিছু লেনদেন সংগঠিত হয়।যেমন: বাট্রা প্রাপ্তি, প্রদান ও পন্য বিতরন।

✅হ্যা,আমরা জাবেদার প্রকারভেদ ভালভাবেই বুজলাম ।এবার আমরা যেটি নিয়ে আলোচনা করব সেসব বিষয় খেয়াল করে করি না বলে জাবেদা করার সময় আমরা অনেক ভুল করি।তাই কথা না বাড়িয়ে চলোএখন সেসব বিষয় নিয়ে নিচে আলোচনা শুরু করা যাক:

👉(১) পন্য,মাল,চেক নামে কোনো হিসাব লেখা মানা আছে ,তাই এগুলো নামে কোনো হিসেব লিখব না।
যেমন:পন্য বিক্রয় ২০০০ টাকা
জাবেদা হবে:নগদান হিসাব ডেবিট
বিক্রয় হিসাব ক্রেডিট
👉(২) পন্য কেনা বা বেচার মধ্যে নগদ বা চেকে যদি কিছু বলা না থাকে এবং কারও নাম উল্লেখ থাকলেও তা বাকিতে বলে ধরা হবে।
যেমন:ধারে পন্য ক্রয় ১০০০
জাবেদা হবে:ক্রয় হিসাব ডেবিট
পাওনাদার হিসাব ক্রেডিট
যেমন:রহিমের কাছ থেকে পন্য ক্রয় ১০০০ টাকা
জাবেদা হবে: ক্রয় হিসাব ডেবিট
পাওনাদার(রহিম) হিসাব ক্রেডিট

👉(৩) পন্য ফেরতের ক্ষেত্রে পন্য বাকিতে ক্রয় ও বাকিতে বিক্রয় হয়েছিল বলে ধরা হয়।
যেমন:আন্তফেরত বা বিক্রয়ফেরত ২০০০ টাকা।
জাবেদা হবে : বিক্রয়ফেরত হিসাব ডেবিট
দেনাদার হিসাব ক্রেডিট
যেমন:বহিফেরত বা ক্রয়ফেরত
জাবেদা হবে; পাওনাদার হিসাব ডেবিট
ক্রয়ফেরত হিসাব ক্রেডিট
👉(৪) সম্পদ ক্রয় ও বিক্রয়ের ক্ষেত্রে নতুন বা পুরাতন নামে কোনো হিসাব লেখা মানা আছে তাই এই নামে কোনো হিসাব লেখা যাবে না।
যেমন:নতুন আসবাবপত্র ক্রয় ১০,০০০ টাকা ।জাবেদা হবে :আসবাবপত্র হিসাব ডেবিট নগদান হিসাব ক্রেডিট

👉(৫)ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়ের প্রয়োজনে পন্য ব্যবহার করলে, পন্য বিতরন করলে, পন্য নষ্ট হলে পন্যের পরিমান কমে যায় ।
যেমন:বিনামূল্য পন্যবিতরন ৩০০০ টাকা
জাবেদা হবে: বিজ্ঞাপন হিসাব ডেবিট
ক্রয় হিসাব ক্রেডিট

👉(৬)মালিক ব্যবসায়ে কোনো কিছু দিলে মুলধন ক্রেডিট হবে, আর মালিক ব্যবসায় হতে কোনো কিছু নিলে উত্তোলন ডেবিট হবে।
যেমন:মালিকের ব্যক্তিগত তহবিল থেকে কর্মচারীর বেতন প্রদান ১০০০০ টাকা।
জাবেদা হবে :বেতন হিসাব ডেবিট
মুলধন হিসাব ক্রেডিট
যেমন:মালিকের ছেলের স্কুলের বেতন ব্যবসায় থেকে প্রদান ২০০০ টাকা।
জাবেদা হবে :উত্তোলন হিসাব ডেবিট
নগদান হিসাব ক্রেডিট
👉(৮) সম্পদের মুল্য ব্যবহারের ফলে বা অন্য কোনো কারনে কমে তাহলে তা অবচয় বলে ধরা হয়।
যেমন :আসবাবপত্রের উপর অবচয় ধরা হলো ২০০০ টাকা।
জাবেদা হবে:অবচয় হিসাব ডেবিট
পুঞ্জিভূত হিসাব ক্রেডিট

জাবেদা নিয়ে এটা ছিল আমাদের প্রাথমিক আলোচনা। জাবেদা নিয়ে তোমাদের কারও কোনো সম্যাসা থাকলে আমাদেরকে জানাও।নিজে জান ও তোমাদের বন্ধুদেরকে শেয়ার করে জানাও। 📱📱📱

Categories
Uncategorized

“চটপটে প্রেজেন্টেশন”

⏩প্রেজেন্টেশন!!!! নামটি শুনলে ঘাবড়ে যাও না তোমরা? স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি যেকোন সময় প্রয়োজন হয় প্রেজেন্টেশন। একটি পাওয়াফুল প্রেজেন্টেশন তোমার কনফিডেন্স নিয়ে যাবে এক লেভেল উপরে। তাই আজকে আমরা আলোচনা করব একটি পাওয়াফুল প্রেজেন্টেশনের বিচিন্ন টিপস এন্ড ট্রিংস নিয়ে। সো লেটস স্টার্ট।

✅Tips 1: Group work before presentation.
প্রেজেন্টেশন গ্রুপ আকারে হলে তার জন্য অবশ্যই টিম ওয়ার্ক দরকার। আর এই টিম ওয়ার্কের জন্য থাকা চাই পারফেক্ট হোম ওয়ার্ক। সাধারণ সবচেয়ে স্কিল্ড বা ভাল বুঝা মানুষটি লিডার থাকে। একজন লিডারের উচিৎ তার নিজের প্রস্তুতির পাশাপাশি গ্রুপের অন্য মেম্বারের প্রস্তুতি নিয়েও খেয়াল রাখা। কে কোন টপিকে প্রেজেন্টেশন দিবে তা নির্ধারণ করে দেওয়া। প্রেজেন্টেশন টিম হিসেবে দিলে অবশ্যই সকল মেম্বারকেই ভাল পারফরমেন্স দিতে হবে। বার বার প্রাক্টিস করা  নিজেদের ভেতরে।

✅Tips 2: Start
of a presentation
যেকোন প্রেজেন্টেশনেরই শুরুটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। একটি পারফেক্ট শুরু প্রেজেন্টেশনে ভিন্ন মাত্রা যোগ করবে। তাই শুরুটা হওয়া চাই ধামাকা!!!! গতানুগতিক প্রেজেন্টেশনের বাইরে গিয়ে তুমি প্রেজেন্টেশনটি শুরু করতে পারো টপিক সম্পর্কিত গল্প,উক্তি বা ইন্টারেস্টিং ধারণা দিয়ে বা কোন প্রশ্নের মাধ্যমে কারণ তোমাকে ঠিক শুরুর সময়টাতে তোমার সামনে বসে থাকা   Audience এর Focus নিতে হবে। তাহলেই presentation টি হবে প্রাণবন্ত।

✅Tips 3: Introduce yourself :
উপরের কেরামতির পরেও তুমি তোমার নিজেকে ও তোমার টিমকে পরিচয় করিয়ে দিবে। পরিচয় পর্বটাও হওয়া চাই খুব স্মার্টলি। প্রথমে টিম লিভার নিজের পরিচয় দিবে এবং তারপর বাকি মেম্বারদের পরিচয় করিয়ে দিবে। যেমন, From my left, we have (name), বাংলায়: আমাদের বামদিক থেকে আছেন (নাম)। তারপর একে একে সব মেম্বারকে পরিচয় করিয়ে দিবে। পরিচয় পর্ব শেষে যে মেম্বার আগে প্রেজেন্টশন দিবে সে বোর্ড বা স্ক্রিনের সামনে থাকবে আর বাকিরা একটু সাইডে চলে যাবে।

✅Tips 4: Give clear idea before starting your lecture :
তোমার লেকচারটা দেওয়া আগে কি নিয়ে তুমি কথা বলতে চাচ্ছ তা অডিয়েন্সকে বলে নিতে হবে। এক্ষেত্রে তাদের বুঝতে সুবিধা হবে।

✅Tips 5: Converting member:
নিশ্চয় একজন মেম্বার পুরো প্রেজেন্টেশন্টা একাই দিবে না। তাই কে কোন টপিকের উপর প্রেজেন্টেশন দিবে তা আগেই ঠিক করে নিতে হবে এবং কার সময় কতটুকু। অডিয়েন্সের সামনে সিদ্ধান্তহীনতা প্রেজেন্টেশনে ধশ নামিয়ে দিতে পারে। তাই কে কখন বলবে তা নির্দিষ্ট হওয়া চাই।

✅Tips 6: Body language
প্রেজেন্টেশনে বডি লেঙ্গুয়েজ বা শারীরিক ভঙ্গি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। বডি ল্যাঙ্গুয়ের ভাল না হলে ভাল প্রেজেন্টেশন হয় না। তোমার কথা বার্তায়, অঙ্গভঙ্গিতে কনফিডেন্স ও স্মার্টনেস দেখাতে হবে। যেমন মুখ গুমরা করে রাখা যাবে না একদম। চেহারা হওয়া চাই হাসোজ্জল। পাশাপাশি একেবারে রোবর্টের মতো দাঁড়িয়ে না থেকে হাত দিয়ে ইশারা ইঙ্গিতে বুঝাতে হবে ও বডি মোভমেন্ট বা শরীর নড়াচড়া ভাল ভাবে করতে হবে। যেন অডিয়েন্স প্রেজেন্টেশনে বিরক্ত না হয়ে তোমার দিকে এটেশন দেয়। ধরো তুমি বোর্ডে বা স্কিনে কিছু লিখছ এখন তুমি যদি শুধু লিখেই যাও তাহলে অডিয়েন্স বোর হয়ে যাবে তাই লিখার পাশাপাশি বলতেও হবে। অডিয়েন্সের দিকে কথা বলার সময় এদিকে ওদিকে আকাশে-পাতালে না তাকিয়ে তাদের চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলতে হবে যাকে বলা হয় আই কন্টাক্ট।

✅Tips 7: Facing Question
প্রেজেন্টেশনে কিন্তু অডিয়েন্স বা তোমার সামনে থাকা লোকেরা তোমাকে এক পর্যায়ে প্রশ্ন করার সুযোগ পাবে। তুমি কিভাবে তাদের প্রশ্নের উত্তর করছো তা কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য বিষয়। এই স্টেপ্টা তোমাকে স্মার্টলি পার করতে হবে। প্রশ্নের উত্তর খুব ক্লিয়ারলি দেওয়ার চেষ্টা করবে।
আর যদি কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারো তাহলে এতো ভণিতা না করে হাসোজ্জল মুখে sorry বলে দিবে। প্রশ্নের উত্তর অবশ্যই দেওয়া চাই। না দিতে পারলে তা পাওয়ারফুল প্রেজেন্টেশন হবে না।

✅Tips 8: Ending & summary
প্রেজেন্টেশনের শুরুটা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, শেষটা ঠিক তেমনি। কারণ শেষের দিকে প্রেজেন্টার ভাল অডিয়েন্স ফোকাস পেয়ে থাকে। সবাই শেষটা মনোযোগ দিয়ে দেখতে আগ্রহী হয়। তাই শেষটাও হওয়া চাই রোমাঞ্চকর। শেষে পুরো প্রেজেন্টেশন সম্পর্কে কয়েক বাক্যে সামারি বা সারাংশ দেওয়া যেতে পারে যেন অডিয়েন্স তোমার কথা গুলো বুঝতে পারে। সাধারণ গ্রুপ লিডার প্রেজেন্টেশন শেষ করবে সবার উদ্দেশ্যে কথা বলে যেন অডিয়েন্সরা প্রেজেন্টেশন নিয়ে ভাবে।

এই ছিল প্রেজেন্টেশন নিয়ে আমার শর্টকাট। আশা করি তোমরা সবাই কিছুটা হলেও ধারণা পেয়েছ। তোমাদের অনুধানই আমার স্বার্থকতা। এগিয়ে যাও। ভয়কে জয় করে হোক একটি পারফেক্ট প্রেজেন্টেশন।


Categories
Uncategorized

শেষ মুহুর্তের জেএসসি প্রস্তুতি টিপস

⏩হ্যালো JSC বাসী,
আজকে তোমাদের জন্য থাকল Happy Learning NU-  এর পক্ষ থেকে হালকা পাতলা গাইডলাইন। 

✅ Not get nervous dude: যদিও পাবলিক পরীক্ষাগুলো তোমার স্কুলের দেওয়া পরীক্ষা হতে আলাদা তারপরও তুমি যতটা চিন্তামুক্ত থাকবে সেটা তোমার জন্যই ভাল। কারণ শেষ পর্যায়ে এসে তোমাদের টেনশনে থাকা তোমার জানা পড়াগুলোকেও ভুলিয়ে দিবে। এখন প্রশ্ন আসে টেনশন কেন হয়? কেও কেও হয়ত বলবে ভাল প্রিপারেশন নাই কিন্তু অনেকে ১০০% প্রিপেয়ার থেকেও টেনশনে থাকে পরীক্ষার আছে। এটা একটি সাইকোলজিক্যাল বিষয়। দেখ, তুমি চাইলেই কিন্তু খুব শেষ সময়ে এসে পুরো সিলেবাস শেষ করতে পারবে না। তো অযথা টেনশন করে লাভও নাই। 

✅ Revise only what you have learn earlier : তুমি যদি শেষ সময়ে এসে নতুন পড়াগুলো আয়ত্তে আনতে চাও তাহলে তার ইফেক্ট তোমার পুরাতন ভাল পড়াগুলোর উপরও পড়বে। তাই শেষ শেষ মুহুর্তে নতুন কিছু মুখস্থ বা না পড়ে পুরাতন পড়াগুলো রিভিশন দাও। 

✅ Keep a closed eye on syllabus and question patterns:
পরীক্ষার আগে সিলেবাস ও প্রশ্ন কাঠামো সম্পর্কে জেনে নেওয়া খুব বেশি দরকার। তাহলে পরীক্ষার হলে গিয়ে আর খটকায় পড়তে হবে না। “স্যার এটা কিভাবে লিখন?” টাইপ প্রশ্নগুলো পরীক্ষার হলে তোমার মূল্যবান সময়গুলোয় নষ্ট করবে। কঠিন বিষয়গুলো বেশি বেশি পড়ো।

✅ Be confident:
আত্মবিশ্বাস যেকোন কাজের জন্যই মূল স্তম্ভ। পরীক্ষার আগে নারভাসনেস দূর করার জন্য তোমাকে হওয়া চাই আত্মবিশ্বাস। তবে তা যেন আবার অতিরিক্ত না হয় সে দিকে খেয়াল রাখবে।

Categories
Uncategorized

The Journey Begins

Thanks for joining me!

Good company in a journey makes the way seem shorter. — Izaak Walton

post